মোঃ মিঠুন মিয়া:
১১ সেপ্টেম্বর বিএনপি চেয়ারপার্সন খালেদা জিয়ার কারামুক্তি দিবস। ওয়ান-ইলেভেনের পর ২০০৭ সালের ২ সেপ্টেম্বর কারাবন্দী হয়ে ২০০৮ সালের ১১ সেপ্টেম্বর তিনি সাব জেল থেকে মুক্তি পান। এরপর থেকে প্রতিবছর বিএনপি এ দিবসটি পালন করে থাকে।
বিএনপি চেয়ারপার্সন খালেদা জিয়ার কারামুক্তি দিবস উপলক্ষে নাসিক ১৪ নং ওয়ার্ড বিএনপির নেতা মোঃ দিদার খন্দকার এক বার্তা দিয়েছেন।
এতে দিদার খন্দকার বলেন, জিয়াউর রহমান কতিপয় কুচক্রির হাতে নির্মমভাবে নিহত হওয়ার পর ষড়যন্ত্রকারীরা জাতীয়তাবাদী দল বিএনপির রাজনীতিকে নিশ্চিহ্ন করতে চেয়েছিল। কিন্তু জনগণের কেড়ে নেয়া অধিকার পুনরুদ্ধার করার লক্ষ্যে জিয়াউর রহমানের জাতীয়তাবাদী ও গণতন্ত্রের রাজনীতির পতাকাকে উড্ডয়ন করে খালেদা জিয়া রাজনৈতিক মঞ্চে উপস্থিত হয়েছিলেন। সেই থেকে তিনি এই দেশে সকল অগণতান্ত্রিক দেশবিরোধী অপশক্তির বিরুদ্ধে অবিরাম লড়াই অব্যাহত রেখেছেন এবং জনগণ তাঁকে আপোসহীন নেত্রীর অভিধায় অভিষিক্ত করেছে।
তিনি আরও বলেন, । জাতীয় স্বার্থ রক্ষার প্রশ্নে খালেদা জিয়ার অবিচল সংগ্রামকে চক্রান্তকারী কোন শক্তিই পরাভূত করতে পারেনি। দীর্ঘ ৯ বছরের স্বৈরাচারবিরোধী নিরবচ্ছিন্ন আন্দোলন করে তিনি দেশে সাংবিধানিক গণতন্ত্রের ধারাবাহিকতা পুনর্প্রতিষ্ঠা করেছিলেন। তিনি মানুষের অর্থনৈতিক মুক্তির জন্য নিরলস পরিশ্রম করেছেন। আজ সেই গনতন্ত্রের মা দেশনেত্রী বেগম খালেদা জিয়ার ১৮ তম কারামুক্ত দিবসে নারায়ণগঞ্জ জেলা ছাত্রদলের সাবেক সভাপতি জাকির খানের খানের পক্ষ থেকে সবাই শুভাচ্ছে ও অভিনন্দন। সেই সাথে শহীদ প্রেসিডেন্ট জিয়াউর রহমানের রুহের মাগফিরাত কামনা ও গণতন্ত্রের মা, দেশনেত্রী বেগম খালেদা জিয়ার রোগ মুক্তি ও ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানের সুস্বাস্থ্য ও দীর্ঘায়ু কামনা করছি