আজ মঙ্গলবার, অক্টোবর ১৪, ২০২৫ খ্রিস্টাব্দ

প্রাইভেট ডিটেকটিভ মুনীর চৌধুরী লি: দেশে অপরাধ ও দুর্নীতি দমনে অবদান রাখছে। ” এ কে দিদারুল আলম ” সাধারণত  আমরা গোয়েন্দা বলতে একজন পেশাদার অনুসন্ধানকারী বা তদন্তকারী কর্মকর্তাকেই বুঝি। গোয়েন্দা মানেই কোন পুলিশ বা আইন প্রয়োগকারী সংস্থার সদস্য অথবা নির্দিষ্ট কোন ব্যক্তি তিনিই গোয়েন্দা। বিভিন্ন দেশে ‌’গোয়েন্দা’ সরকারের বিশেষায়িত একটি সংস্থার সদস্য, যারা আইন প্রয়োগে, জাতীয় নিরাপত্তা সংরক্ষণে, সামরিক প্রতিরোধে ও বৈদেশিক নীতি প্রণয়নের সহায়তার জন্য বিভিন্ন তথ্য সংগ্রহ, গবেষণা ও তদানুযায়ী প্রয়োগ করেন। সরাসরি কিংবা গোপনীয় বিভিন্নভাবে গোয়েন্দা সংস্থাগুলো তথ্য সংগ্রহ করেন।

উন্নত বিশ্বের কয়েকটি দেশ এবং সার্কভুক্ত দেশগুলোয় প্রাইভেট ডিটেকটিভ ও ইনভেস্টিগেশন কোম্পানি রয়েছে।
আমাদের পার্শবর্তী দেশ / প্রতিবেশী দেশ ভারতে, পাকিস্তান, ভুটান, নেপাল, মিয়ানমারে ও প্রাইভেট ডিটেকটিভ ও ইনভেস্টিগেশন কোম্পানি রয়েছে।

তবে রাষ্ট্রীয় কোনো গুরুত্বপূর্ণ বিষয়ে তারা তদন্ত করতে পারে না। প্রাইভেট ডিটেকটিভ / ইনভেস্টিগেশন কোম্পানি হচ্ছে
ব্যক্তিগত তদন্তকারী কোম্পানি তদন্ত বা প্রমাণ সংগ্রহের উদ্দেশ্যে একজন গোপন তদন্তকারী, গোপন গোয়েন্দা, বা গোপন এজেন্ট হলেন এমন একজন ব্যক্তি যিনি সন্দেহভাজন বা নিশ্চিত অপরাধমূলক কার্যকলাপের তদন্ত পরিচালনা করেন এবং একজন নিরুৎসাহী তৃতীয় পক্ষের ছদ্মবেশ ধারণ করেন। গোপন তদন্তকারীরা প্রায়শই একটি সন্দেহভাজন বিদ্রোহী গোষ্ঠীতে অনুপ্রবেশ করে, তাদের নির্ধারিত লক্ষ্য সম্পর্কে তথ্য পাওয়ার চূড়ান্ত লক্ষ্য নিয়ে অবৈধ পণ্য বা পরিষেবা ক্রয়ে আগ্রহী ব্যক্তি হিসেবে নিজেকে উপস্থাপন করে। অনেক গোপন তদন্তকারী তাদের তদন্ত নথিভুক্ত করতে সাহায্য করার জন্য তাদের শরীরে গোপন ক্যামেরা এবং রেকর্ডার বেঁধে রাখেন। তদন্তের সময়কাল কয়েক মাস, এমনকি কিছু চরম ক্ষেত্রে, বছরের পর বছর স্থায়ী হতে পারে। কাজের বিপজ্জনক প্রকৃতির কারণে, তাদের আসল পরিচয় সাধারণত তাদের সক্রিয় কর্মজীবন জুড়ে গোপন রাখা হয়। অর্থনৈতিক তদন্ত, ব্যবসায়িক বুদ্ধিমত্তা এবং প্রতিযোগীদের তথ্য, নিরাপত্তা পরামর্শ, বিশেষ নিরাপত্তা পরিষেবার তথ্য, অপরাধ তদন্ত, তদন্তের পটভূমি এবং প্রোফাইল পলিগ্রাফ পরীক্ষা এই ধরনের ভূমিকার সাধারণ উদাহরণ।

কিছু ধরণের গোপন তদন্তকারী, তাদের নিয়োগকর্তার উপর নির্ভর করে, কর্মীর ক্ষতিপূরণের অপব্যবহারের অভিযোগ তদন্ত করবেন। যারা আহত বলে দাবি করেন তাদের প্রায়শই তদন্ত করা হয় এবং একটি গোপন ক্যামেরা/রেকর্ডার দিয়ে রেকর্ড করা হয়। তারপর এটি আদালতে বা তদন্তের জন্য অর্থ প্রদানকারী ক্লায়েন্টের কাছে উপস্থাপন করা হয়। কিন্তু আমাদের দেশে এখন পর্যন্ত নিবন্ধিত কোনো প্রাইভেট ডিটেকটিভ নেই। সামাজিক ও রাজনৈতিক পরিস্থিতি বিবেচনায় বাংলাদেশে প্রথমবারের মতো নিবন্ধিত হয়েছেন “মুনীর চৌধুরী প্রাইভেট ডিটেকটিভ লিমিটেড” কোম্পানি / সংস্থা।
বাংলাদেশে প্রাইভেট ডিটেকটিভ এর জনক সাংবাদিক মুনীর চৌধুরী। তিনি প্রাইভেট ডিটেকটিভ মুনীর চৌধুরী লি: এর প্রতিষ্ঠাতা/ উদ্যোক্তা। মুনীর চৌধুরী প্রাইভেট ডিটেকটিভ লি: এর ‘লক্ষ্য ও উদ্যেশ্য অপরাধ ও দুর্নীতি দমনে জনসাধারণ ও সরকারকে সহায়তা করা” এবং জনস্বার্থে অপরাধ ও দুর্নীতি দমনে তথ্য প্রকাশকারী সংস্থা।

অপরাধ ও দুর্নীতি , সন্ত্রাস, অসামাজিক কার্যকলাপ সহ সামাজিক অবক্ষয় রোধে জনগণের মাঝে সচেতনতা বৃদ্ধি লক্ষ্য বিভিন্ন কার্যক্রম পরিচালনা করে আসছে। বিশেষ করে জরুরি সেবা; “৯৯৯” ও দুর্নীতি দমন কমিশন দুদক এর “১০৬” ও সরকারী সেবাগুলো সারাদেশে সেচ্ছাশ্রমে জনগনের মধ্যে পরিচিতি এবং সচেতনতা সৃষ্টির লক্ষ্য মুনীর চৌধুরী প্রাইভেট ডিটেকটিভ লি : এর নানামুখী কর্মকাণ্ড পরিচালনা করে আসছে এবং প্রসংশার দাবীদার হয়েছে। মুনীর চৌধুরী প্রাইভেট ডিটেকটিভ লি: এর উদ্যোক্তা/ প্রতিষ্ঠাতা মুনীর চৌধুরী। মুনীর চৌধুরী বাংলাদেশের প্রাইভেট ডিটেকটিভ এর জনক।
যিনি একাধারে সাংবাদিক, সমাজ স্ংস্কারক, দক্ষ সংগঠক ও শিক্ষানুরাগী, সুশীল সমাজের প্রতিনিধি এবং বহুগুনের অধিকারী উদ্যোমী তরুণ মুনীর চৌধুরী।

♦️প্রাইভেট ডিটেকটিভ মুনীর চৌধুরীর বক্তব্য –

♦️বাইরের দেশে প্রাইভেট ডিটেকটিভ কোম্পানির কার্যক্রম চোখে দেখার মত, এমন কি পাশের দেশ ভারতে প্রাইভেট ডিটেকটিভ কোম্পানী সংখ্যা অগনিত। কিন্তু দুংখের বিষয় বাংলাদেশে প্রাইভেট ডিটেকটিভ এর কার্য্যক্রম নাই বললে চলে।
বাইরের কিছু কোম্পানী প্রাইভেট ডিটেকটিভ কার্য্যক্রম চালাচ্ছে আমাদের দেশে। আইনের শাষন প্রতিষ্ঠা, গনতন্ত্র সুরক্ষায় ও অপরাধ দমন কোন সরকারের একার পক্ষে সম্ভব নই। অপরাধীদের কোন দল নাই। অপরাধীরা কৌশলে খুব সহজে যে কোন সরকারের সাথে মিশে যায় এবং তারা সংঘবদ্ধ। এই সংঘবদ্ধ দলকে চিরতরে নির্মূল করতে হলে সামাজিক আন্দোলনের বিকল্প নেই। জনগন ও সরকার একতাবদ্ধ হয়ে কাজ করতে হবে। সংঘবদ্ধ এই দুষ্ট চক্রের হাত থেকে দেশ মাতৃকাকে বাঁচাতে ঐক্যবন্ধ হওয়ার বিকল্পন নাই। অপরাধ নির্মুলে জনগনকে সচেতন হতে হবে , সরকারকে সহযোগিতা করতে হবে। আইনের শাষন প্রতিষ্ঠা ও অপরাধ ( জন্গিবাদ, সন্তাস, মাদক অসামাজিক কায্যকলাপ) সহ অপরাধ ও দুর্নীতি দমনে জনগন ও সরকার যৌথভাবে কাজ করলে সমাজে অপরাধ প্রবনতা কমে আসবে, এবং নির্মুল করা সহজ হবে।

বাংলাদেশের বর্তমান সামাজিক ও রাজনৈতিক প্রেক্ষাপটে প্রাইভেট ডিটেকটিভ কার্যক্রম চালানো খুবই কঠিন বিষয়।
লন্ডন ও ইউরোপের অভিজ্ঞতা কে কাজে লাগিয়ে দেশ ও জনগনের সার্থে নিজের জীবনের ঝুকি নিয়ে এই কঠিন কাজটি আমি হাতে নিয়েছি। আগামী প্রজন্মের জন্য অপরাধ – দুর্নীতি মুক্ত মানবিক বাংলাদেশ গড়ে তুলতে দল, মত, জাতি, বর্ণ নির্বিশেষে সবাইকে এগিয়ে আসতে হবে। মুনীর চৌধুরী প্রাইভেট ডিটেকটিভ লিঃ ( সত্যের সাথে মানবতার পক্ষে) Mounir Chowdhury Private Detective Ltd. [ Government Reg: Of Bangladesh ] “অপরাধ ও দূর্নীতি দমনে জনগণ ও সরকার কে সহায়তায় আমাদের লক্ষ্য” “জনস্বার্থে অপরাধ ও দূর্নীতি দমনে তথ্য প্রকাশকারী” ( জাতীয় সংসদের গেজেট সুরক্ষা প্রদান ৭নংআইন ২০১১ বিধিমালা প্রণয়ন ২০১৭)

Exit mobile version